শেখ আবুল মাওয়াহেব শা’যালী (রহঃ) বলেন, হিজরী ৮২৫ এক রাতে আমি স্বপ্নযোগে হুযূরে পাক (সা.)কে আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাদে অবস্থানরত দেখলাম। তিনি তাঁর পবিত্র হাত আমার বুকের উপর স্থাপন করে বলেন, “বৎস! গীবত করা হারাম। তুমি কি আল্লাহ্ তা’য়ালার সেই বাণী পাঠ করোনি যাতে বলা হয়েছে- তোমরা একে অপরের গীবত করো না।”
এ ঘটনার অব্যবহিত আগেই আমার নিকট কয়েকজন লোক বসা ছিল এবং তাদের পারস্পরিক আলোচনায়
অন্যের গীবত করা হচ্ছিল।
হুযূরে পাক (সা.) আরও ফরমান- “যদি ঘটনাচক্রে কারও গীবত হয়ে যায়, তবে সূরা ইখলাছ এবং সূরা ফালাক ও সূরা নাস পাঠ করে সে লোকের রূহের উপর ছওয়াব রেছানী করে দেবে। এর দ্বারা হয়তো আল্লাহ তা’য়ালা তোমার গীবদ জনিত পাপ মাফ করে দিবেন।”