1. kzuoadmin@haquekotha24.net : :
  2. tmevadmin@haquekotha24.net : :
  3. faysalislam405@gmail.com : ফয়সাল ইসলাম : ফয়সাল ইসলাম
  4. tajul.islam.jalaly@gmail.com : তাজুল ইসলাম জালালি : তাজুল ইসলাম জালালি
  5. marufshakhawat549@gmail.com : মারুফ হোসেন : মারুফ হোসেন
  6. najmulnayeem5@gmail.com : নাজমুল নাঈম : নাজমুল নাঈম
  7. iucxadmin@haquekotha24.net : :
  8. saddam.samad.24@gmail.com : সাদ্দাম হোসাইন : সাদ্দাম হোসাইন
বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন

জুমার দিনে ঈদুল ফিতর

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশিতঃ শুক্রবার, ১৪ মে, ২০২১
  • ১৯৫ বার পড়া হয়েছে
Minar

মুসলিম জাতির কাছে ঈদ হলো আনন্দঘন, তাৎপর্যপূর্ণ ও স্বমহিমায় উদ্ভাসিত একটি দিন। আনন্দ, খুশি, ধর্মীয় ভাব-গাম্ভীর্যপূর্ণ ইবাদত-বন্দেগি ও আবেগে ভরপুর এ দিন। অন্যদিকে সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। সাত দিনের মধ্যে শুক্রবার অর্থাৎ জুমার দিন হলো আল্লাহ তা’আলার কাছে সবচেয়ে পছন্দনীয়। আজ একদিকে যেমন খুশির ঈদ আরেকদিকে জুমআ। যাকে বলে ভালোর উপর ভালো। পবিত্র দিনে পবিত্র দিন।

সপ্তাহের ঈদ হলো জুমার দিন। আর বছরের দুই ঈদ হলো আরবী শাওয়াল মাসের ১ তারিখ ঈদুল ফিতর ও জ্বিলহজ্জের ১০ তারিখ  ঈদুর আযহা। এবার ভিন্ন আঙ্গিকে এক ঈদ পড়েছে আরেক ঈদের ভিতরে। অর্থাৎ আজ এক সাথে পালিত হচ্ছে জুমআ ও ঈদুল ফিতর। রাসুলুল্লাহ (সা.) জুমার দিনের ঈদকে দুই ঈদের সম্মিলন বলে আখ্যায়িত করেছেন। মুসলিম জাতির কাছে এ এক মহা খুশি ও আনন্দঘন মুহূর্ত।

যদি জুমার দিনে ঈদ হয় তাহলে জুমা ও ঈদ দুটিই আনুষ্ঠানিকতার সাথে পালন করতে হবে। জুমার নামায আদায় করা হলো ফরয আর ঈদের নামায আদায় করা ওয়াজিব। জুমার বিষয়টি কুরআন ও সুন্নাহর অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। রাসূলুল্লাহ (সা:)-এর যুগেও জুমা ও ঈদ একসাথে পালিত হয়েছিল। জুমার দিনে ঈদ হলে রাসূল (সা:)-সকালে ঈদের নামায আদায় করতেন এরপর জুমার সময় জুমার নামায আদায় করতেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমরা ইনশাআল্লাহ জুমার দিনে ঈদের ক্ষেত্রে ঈদ ও জুমা আদায় করবো।’ (ইব্ন মাজাহ,  হাদিস : ১৩১১)।

জুমার দিনে ঈদ হোক আর যাই হোক জুমার নামায আদায় করতেই হবে। কারণ জুমার নামায ফরয। জুমআ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন মাজীদে আল্লাহ তা’আলা ‘জুমুয়া’ নামে একটি সুরা অবতীর্ণ করেছেন। এই সূরা জুমার মধ্যে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামিন বলেছেন, ‘হে মুমিনগন! জুমার দিনে যখন নামাযের জন্য আহবান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর যিকিরের দিকে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর, এটিই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর।’ (সুরা : জুমুয়া, আয়াত : ৯)।

অবশেষে বলা যায়, ঈদ ধনি-গরিব, ছোট-বড় সকলের মধ্যে মমতাবোধ, দয়া-অনুগ্রহ তৈরি করে। আজ জুমআ ও ঈদ একসাথে অনুপ্রেরণা আরো বাড়িয়ে দেয়। এ দিন উপলক্ষে আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে কবুল করুন। (আমীন)

বিজ্ঞাপন




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই সম্পর্কিত আরও
Share via
Copy link
© ২০২৩- সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । হক কথা ২৪.নেট
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )
Share via
Copy link