১। মেহমানদারীর জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়া এবং নিজহাতে মেহমানদারী করা। (মাদারেজ)
২। মেহমানের খবরাখবর নেওয়া।
৩। মেহমান আগমনের খবর পেলে বাহিরে গিয়ে অভ্যর্থনা জানানো। (বোখারি শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, বায়হাকী)।
৪। প্রত্যেক মেহমানকে তাঁর মর্যাদা অনুসারে গ্রহণ করা এবং সে হিসেবেই তার সেবা যত্ন করা। সবাইকে এক পাল্লায় মাপা ঠিক নয়। (আহমদ)
৫। খাওয়ার সময় হলে যথা শীঘ্র মেহমানের সামনে খাবার হাজির করা।
৬। মেহমানের সাথে এমন কাউকে খানায় না বসানো যার মানসিকতা ও রুচি অসুন্দর হওয়ার কারনে মেহমানে খাওয়ায় অরুচি তৈরী করতে পারে।
৭। সাধ্য ও প্রচলন অনুযায়ী একদিন অন্তত আড়ম্বর খানার আয়োজন করা।
৮। সম্ভব হলে মেহমান পছন্দ করে এমন খাবারের আয়োজন করা।
৯। সম্ভব হলে বিদায় কালে মেহমানকে কিছু হাদিয়া বা উপঢৌকন দিয়ে দেওয়া।
১০। বিদায়ের সময় মেহমানের সাথে গিয়ে অন্তত দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসা।
- সুন্নাতী যিন্দিগী। তাজুল ইসলাম জালালী