1. faysalislam405@gmail.com : ফয়সাল ইসলাম : ফয়সাল ইসলাম
  2. tajul.islam.jalaly@gmail.com : তাজুল ইসলাম জালালি : তাজুল ইসলাম জালালি
  3. marufshakhawat549@gmail.com : মারুফ হোসেন : মারুফ হোসেন
  4. saddam.samad.24@gmail.com : সাদ্দাম হোসাইন : সাদ্দাম হোসাইন
  5. : :
বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:১৫ অপরাহ্ন

শবে কদরের ইতিহাস

সাদ্দাম হোসাইন
  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৯৮ বার পড়া হয়েছে
শবে কদরের ইতিহাস

শবে কদর অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ একটি রাত। এ রাতের সঠিক ইতিহাস তেমন ভাবে জানা না থাকলেও বিভিন্ন রেওয়াতে এর ইতিহাস কিছুটা পরিলক্ষিত হয়। এর কিছু নিচে বর্ণিত হলোঃ-

[১] নবী কারীম (সা:) দেখলেন যে, পূর্ববর্তী উম্মতগণ দীর্ঘদিন জীবিত থাকতেন। আর সেই তুলনায় এই উম্মতের হায়াত খুবই কম। এমতাবস্থায় কেউ যদি তাদের সমান আমল করতে চায় তবে তা সম্ভব হবে না। বিষয়টি চিন্তা করে আল্লাহর প্রিয় নবীর কষ্ট হয় এবং এর ক্ষতিপূরণের জন্য এই রাত্রি দান করা হয়েছে যা হাজার মাস ইবাদতের চেয়েও উত্তম।

[২] কোনো কোনো বর্ণনায় এসেছে, একবার নবী কারীম (সা:) বনী ঈসরাইলের এক ব্যক্তির কথা বলছিলেন যে, তিনি এক হাজার মাস আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করেছিলেন। ইহা শুনে সাহাবায়ে কেরামের ঈর্ষা হয় এবং তাদের এমনভাবে ইবাদতের ইচ্ছা জাগে। অতঃপর তাদের ক্ষতিপূরনের জন্য আল্লাহ এই রাত দান করেন।

[৩] এক রেওয়াতে আছে, একদা নবী কারীম (সা:) বনী ঈসরাইলের চারজন নবীর কথা বলেন। (১) হযরত আইয়ূব (আ:), (২) হযরত জাকারিয়া (আ:), (৩) হযরত হিজকিল (আ:), (১) হযরত ইউশা (আ:)। তারা প্রত্যেকে আশি বছর ধরে ইবাদতে মশগুল ছিলেন এবং চোখের পলক পরিমান সময়ও আল্লাহর সাথে নাফরমানি করেননি। ইহা শুনে সাহাবাগণ আশ্চর্য হন এবং পরক্ষণেই হযরত জিবরাইল (আ:) সূরা কদর নিয়ে নবী কারীম (সা:)-এর খিদমতে হাজির হন।

শবে কদরের ইতিহাস

বিজ্ঞাপন




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই সম্পর্কিত আরও
Share via
Copy link
© ২০২৩- সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । হক কথা ২৪.নেট
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )
Share via
Copy link