1. faysalislam405@gmail.com : ফয়সাল ইসলাম : ফয়সাল ইসলাম
  2. tajul.islam.jalaly@gmail.com : তাজুল ইসলাম জালালি : তাজুল ইসলাম জালালি
  3. marufshakhawat549@gmail.com : মারুফ হোসেন : মারুফ হোসেন
  4. saddam.samad.24@gmail.com : সাদ্দাম হোসাইন : সাদ্দাম হোসাইন
  5. : :
বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:১০ অপরাহ্ন

সূরা আল বাকারাহ নামকরণ ও নাযিলের সময়

সাদ্দাম হোসাইন
  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১
  • ৩২৩ বার পড়া হয়েছে
সূরা বাকারাহ
সূরা বাকারাহ

নামকরণঃ বাকারাহ অর্থ হলো গাভী। এ সূরার এক জায়গায় গাভীর উল্লেখ থাকার কারণে এর নামকরণ করা হয়েছে বাকারা। কুরআন মাজীদের প্রত্যেকটি সূরার এত ব্যাপক বিষয়ের আলোচনা করা হয়েছে যার ফলে বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে তাদের জন্য কোন পরিপূর্ণ ও সার্বিক অর্থবোধক শিরোনাম উদ্ভাবন করা সম্ভব নয়। আরবী ভাষা শব্দ সম্ভারের দিক দিয়ে অত্যন্ত সমৃদ্ধ হলেও মূলত এটি মানুষেরই ভাষা। আর মানুষের মধ্যে প্রচলিত ভাষাগুলো অনেক বেশী সংকীর্ণ এবং সীমিত পরিসর সম্পন্ন। সেখানে এমন ব্যাপক বিষয়বস্তুর জন্য পরিপূর্ণ অর্থব্যাঞ্জক শিরোনাম তৈরি করার মতো শব্দ বা বাক্যের যথেষ্ট অভাব আছে। এ জন্য হযরত মুহাম্মাদ (সা.) মহান আল্লাহ তা’আলার নির্দেশ অনুযায়ী কুরআনের অধিকাংশ সূরার জন্য শিরোনামের পরিবর্তে নিছক আলামত ভিত্তিক নাম রেখেছেন। এই সূরার নামকরণ আল বাকারাহ করার অর্থ কেবল এতটুকু যে, এখানে একটি গাভীর কথা উল্লেক করা হয়েছে।

নাযিলের সময়ঃ নবী করীম (সা.) মদীনায় হিজরত করার পর এ সূরার বেশীর ভাগ আয়াত মাদানী জীবনের একেবারে প্রথম যুগে নাযিল হয়। আর এর কম অংশ পরে নাযিল হয়। বিষয়স্তুর সাথে সামঞ্জস্য ও সাদৃশ্যের সম্পর্কিত যে আয়াতগুলো নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনের একেবারে শেষ পর্যায়ে নাযিল হয় সেগুলোও এখানে সংযোজিত করা হয়েছে । যে আয়াতগুলো দিয়ে সূরা বাকারাহ শেষ করা হয়েছে সেগুলো হিজরাতের আগে মক্কা নগরীতে নাযিল হয়। কিন্তু বিষয়বস্তুর সাথে সামঞ্জস্যের কারণে সেগুলোকেও এ সূরার সাথে সংযুক্ত করা হয়েছে ।

সূরা বাকারাহ

বিজ্ঞাপন




Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই সম্পর্কিত আরও
Share via
Copy link
© ২০২৩- সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । হক কথা ২৪.নেট
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )
Share via
Copy link