১২ থেকে ১৮ বছর বয়সের শিক্ষার্থীদের ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেওয়া হবে। তবে ১২ বছরের ঊর্ধ্ব বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরুর বিষয়ে পর্যাপ্ত টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
আজ শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিলের অধীনে অনুষ্ঠিত কম্প্রেহেনসিভ (লাইসেন্সিং/প্রি-রেজিস্ট্রেশন) পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে জাহিদ মালেক এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী- স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের টিকাদানের বিষয়টি তাদের বয়সের ওপর নির্ভর করবে। শিক্ষার্থীর বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয়, তাহলে তাকে যেকোনো টিকা দেয়া যাবে। তবে উন্নত বিশ্বে ১২ বছরের বেশি, কিন্তু ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীদের ফাইজার ও মডার্নার টিকা দেয়া হচ্ছে। আমাদের দেশে শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া হলে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সেই গাইড লাইন অনুসরন করেই দেয়া হবে।’
জাহিদ মালেক বলেন, ‘চিকিৎসা শিক্ষায় জড়িত ৮০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে। অন্য শিক্ষার্থীদেরকেও টিকা দেওয়া হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে টিকাপ্রাপ্তি সাপেক্ষে সব শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হবে।’