1. faysalislam405@gmail.com : ফয়সাল ইসলাম : ফয়সাল ইসলাম
  2. tajul.islam.jalaly@gmail.com : তাজুল ইসলাম জালালি : তাজুল ইসলাম জালালি
  3. marufshakhawat549@gmail.com : মারুফ হোসেন : মারুফ হোসেন
  4. saddam.samad.24@gmail.com : সাদ্দাম হোসাইন : সাদ্দাম হোসাইন

● Saturday, April 20, 2024 | 05:54 AM

সম্মিলিত প্রতিরোধ

সম্মিলিত প্রতিরোধ

হিরাক্লিয়াসের পরামর্শ। এরপর… সম্মিলিত প্রতিরোধ মুসলমান যখন রোমকদের ষড়যন্ত্রের সংবাদ জানতে পারলো যে, রোমকগন তাদের সৈন্যের প্রতি ভাগের বিরুদ্ধে কয়েক গুন অধিক রোমান সৈনিক নিয়ে এগিয়ে আসছে এবং শত্রুপক্ষের সিদ্ধান্ত

আরও পড়ুন...

syria

হিরাক্লিয়াসের পরামর্শ

হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) এর সিরিয়া অভিযান। এরপর… হিরাক্লিয়াসের পরামর্শ এ সময় হিরাক্লিয়াস বায়তুল মুকাদ্দাসে অবস্থানরত ছিলেন। তিনি সমস্ত নেতৃস্থানীয়গণকে ডেকে বললেন, “আমার অভিমত মুসলমানদের সহিত আপসে সন্ধি স্থাপন

আরও পড়ুন...

ঘুঘু

ঘুঘু দেখেছ, কিন্তু ফাঁদ দেখনি – জসীম উদ্দীন

বাপ মরে গিয়েছে। ঘুঘু আর ফাঁদ দুই ভাই। কি একটা কাজে দুই ভাইয়ের লাগল মারামারি। ফাদ রেগে বলল, “তুই ঘুঘু দেখেছিস। কিন্তু ফাঁদ দেখিস নাই।” ঘুঘু রাগ করে বাড়ি হতে পালিয়ে গেল। বিদেশে গিয়ে সে এ বাড়ি, সে বাড়ি, কত বাড়ি ঘুরল। সবাইকে বলল, আমি ধান নিড়াইতে পারি-পাট কাটতে পারি-গরুর হেফাজত করতে পারি। কিন্তু কার চাকর কে রাখে! দেশে বড় আকাল। অবশেষে ঘুঘু গিয়ে উপস্থিত হল কিরপন (কৃপণ) ঠাকুরের বাড়ি। কিরপন ঠাকুর চাকর রেখে খেতে দেয় না, খেতে দিলেও তার বেতন দেয় না, তাই কেউই তার বাড়িতে চাকর থাকে না। ঘুঘুকে দেখে কিরপন ঠাকুর বলল, “আমার বাড়িতে যদি থাকতে চাও তবে প্রতিদিন তিন পাখি করে জমি চাষ করতে হবে, বেগুন ক্ষেত সাফ করতে হবে। আর যখন যে কাজ করতে বলব তাই করতে হবে। তেঁতুল পাতায় যতটা ভাত ধরে তাই খেতে দিব। উহার বেশি চাইলে দিব না। মাসে আট আনা করে বেতন দিব। উহাতে রাজী হলে আমার বাড়ি থাকতে পার।” আর কোথাও কাজ যখন জোটে না, ঘুঘু তাতেই রাজী হল। কিরপন ঠাকুর বলল, “আমার আরও একটি শর্ত আছে। আমার কাজ ছেড়ে যেতে পারবে না। কাজ ছেড়ে গেলে তোমার নাক কেটে নিব।” ঘুঘু বলল, “আমি এই শর্তেও রাজী আছি।” কিরপন ঠাকুর পাকা লোক। সে গ্রামের লোকজন ডেকে সমস্ত শর্ত একটি কলা পাতায় লিখে নিল। তিন পাখি জমি চাষ করতে ঘুঘুর প্রায় দুপুর গড়িয়ে গেল। তারপর গোছল করে খেতে আসল। কিরপন ঠাকুরের বউ বলল, “তেঁতুল পাতা নিয়ে আস।” ঘুঘু একটি তেঁতুল পাতা এনে সামনে বিছিয়ে খেতে বসল। তেঁতুল পাতায় আর কয়টিই বা ভাত ধরে? একে তো সারাদিনের হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম! এমন ক্ষুধা পেয়েছে যে সমস্ত দুনিয়া গিলে খেলেও পেট ভরবে না। সেই তেঁতুল পাতার উপরে চারটি ভাত মুখে দিয়ে ঘুঘু কিরপন ঠাকুরের বৌকে কাকুতি মিনতি করল, “আর কয়টি ভাত দিন।” কিরপন ঠাকুর সাথে সাথেই তার কলা পাতায় লেখা শর্তগুলি পড়ে শুনিয়ে দিল। বেচারা ঘুঘু আস্তে আস্তে উঠে বেগুন ক্ষেত সাফ করতে গেল। রাতে আবার সেই তেঁতুল পাতায় বাড়া ভাত। সারাদিনের হাড় ভাঙ্গা খাটুনি। তিন চারদিনেই ঘুঘু একেবারে আধমরা হয়ে গেল। তখন চাকরি না ছাড়লে জীবন যায় যায় অবস্থা; কিন্তু যখনই কিরপন ঠাকুরের কাছে চাকরি ছাড়ার কথা বলেছে তখনি সে তার নাকটা কেটে ফেলল। নেকড়া দিয়ে কোনো রকমে নাক বেঁধে ঘুঘু দেশে ফিরল। তার ভাই ফাঁদ জিজ্ঞাসা করল, “কিরে! তোর নাকটা কাটা কেন?” ঘুঘু কেঁদে সমস্ত ঘটনা খুলে বলল। শুনে ফাঁদ বলল, “ভাই! তুমি বাড়ি থাক। আমি যাব কিরপন ঠাকুরের বাড়ি চাকরি করতে।” ঘুঘু কত বারণ করল। ফাঁদ তা কানেও নিল না। সে বলল, “কিরপন ঠাকুর ঘুঘু দেখেছে কিন্তু ফঁদ দেখে নাই। আমি তাঁকে ফাঁদ দেখিয়ে আসতেছি।” ফাঁদ গিয়ে কিরপন ঠাকুরের বাড়িতে উপস্থিত। জিজ্ঞাসা করল, “আপনারা কোনো চাকর রাখবেন?” কিরপন ঠাকুর বলল, “আমার একজন চাকর ছিল সে অল্প কয় দিন হয় চলে গেছে। তা তুমি যদি থাকতেই চাও, তবে আমার কয়েকটি শর্ত আছে। তা যদি মেনে নাও তবেই তোমাকে রাখতে পারি।” ফাঁদ জিজ্ঞাসা করল, “কি কি শর্ত?” কিরপন ঠাকুর কলার পাতায় লেখা আগের চাকরের শর্তগুলি তাঁকে পড়ে শুনাল। “প্রতিদিন তিন পাখি করে জমি চষিতে হবে। বেগুন ক্ষেত সাফ করতে হবে। আর যখন যে কাজ বলব তা করতে

আরও পড়ুন...

হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) এর সিরিয়া অভিযান

শামী ও রোমানদের ভীতি মুক্ত হতে ১৩ হিজরী সনে হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) শাম ও ফিলিস্তিন অভিমুখে একটি সেনাদল প্রেরণের পরিকল্পনা গ্রহন করেন। তিনি এ সেনাবাহিনীকে চারটি দলে বিভক্ত

আরও পড়ুন...

মেহমানদারী

কম দেইখ্যা নিজেরা খাইলেন, আর আমাগো খালি নাম শুনাইলেন?

গ্রামের এক বিয়ের উৎসব। বরযাত্রীরা এসে গেছে। ছোট ছেলেমেয়ে ও শিশুদের হৈ-চৈ উল্লাস-উচ্ছ্বাস।মহিলাদের ‘গোলপিল’, ‘ঔৎসুক্য-উঁকিঝুঁকি,’ ভারি একটা আনন্দের মুহূর্ত। কিছুক্ষণের মধ্যেই বদনা, চিলুমচি এনে রাখা হলো বরযাত্রীদের হাত মুখ ধোবার জন্য। তারপর নাড়ার-খড়ের ওপরে

আরও পড়ুন...

মেহমানদারী

মেহমানদারীর মজার কাহিনী

বার বছর গেল কেটে চেয়ে মেহমান-ছিল মনে আশা তবুও দিবেন রহমান।একদা স্বপ্নযুগে এলো ফরমান।তোমার চাওয়া আমি আদ্য করিব দান।।আশার কাননে পুষ্প ফুটিল বারটি বছর পর-নিদ্রা ত্যাগে আল্লাহর গোলাম সাজালো দস্তর।খাদ্য,পানীয়,

আরও পড়ুন...

© ২০২৪- সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত । হক কথা ২৪.নেট
Theme Designed BY Kh Raad ( Frilix Group )