হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- অর্থাৎ রমযান মাস শুরু হলেই রহমতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়। [ সহীহ মুসলিম, হাদীস: ২৫৪৮] সহীহ বুখারীর বর্ণনায়
হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- সেই সত্তার শপথ, যাঁর হাতে মুহাম্মদের জীবন, রোযাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশকের সুরভির চেয়েও সুগন্ধিময়। [সহীহ বুখারী,
মুসলমান পরিবারের সন্তানেরা ছোট বেলা থেকেই রোজা রাখার অভ্যাস করে। অনেক মা-বাবা সুস্থ সন্তানকে অসুস্থ গয়ে যাবে এই আশঙ্কায় রোজা রাখতে বারণ করেন। আবার অনেকে পড়াশুনার জন্য রোজা ছেড়ে দেন।
পবিত্র রমজান মাধ্যমে সম্ভব দুনিয়া ও আখেরাতে কল্যাণ সাধন করা। আল্লাহ তা’আলা মানবজাতিকে সৃষ্টি করে তার সাথে সত্য প্রদর্শনের জন্য নবী-রাসুল প্রেরণ করেছেন। তাদের মাধ্যমে তিনি তার দিকনির্দেশনা বা বিধানও
মাহে রমজান মুমিনদের আত্মগঠন ও প্রশিক্ষণের জন্য এক অনন্য সেরা মাস। এ মাসের একটি ফরজ ইবাদাত অন্য মাসের ৭০টি ফরজ ইবাদাতের সমান। দীর্ঘ ১১টি মাস অতিক্রম করে প্রতি বছর এ
মাহে রমজানে প্রবেশের প্রধান প্রবেশদ্বার হচ্ছে মাহে রজব। শাহী মহলের প্রধান ফটকে পৌঁছে মানুষ নিজেকে যেভাবে গুছিয়ে প্রস্তুত করে নেয়, ঠিক তদ্রুপ খালিছ তাওবা করে গোনাহমুক্ত হয়ে এ মাস থেকেই